আধুনিক ইসলামিক গান
প্রিয় শিল্পী ভাই ও বোনেরা আসসালামু আলাইকুম। বাংলাদেশে জনপ্রিয় ইসলামী গানের কথাগুলোর(লিরিক) পরিপূর্ণ কোন ওয়েবসাইট নেই। তাই আমি জনপ্রিয় সকল গানই আমার সাইটে রাখার চেষ্টা করেছি। ধীরে ধীরে এর পরিসর বাড়াবো। যেন ইসলামিক সাংস্কৃতিক অঙ্গন অল্প হলেও আমার এই সাইট দিয়ে উপকৃত হয়। গানের গীতিকার- সুরকার- শিল্পীদের নাম দিতে পারিনি। কারণ সবগুলো গানের পরিপূর্ণ তথ্য আমি জানি না। তাই প্রথমেই তাদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। নিজে সংরক্ষণ করুন এবং অন্যকেউ উৎসাহিত করুন।
(০১)
পৃথিবী না জানুক আমি তো জানি
পৃথিবী না জানুক আমি তো
জানি
আমি কি পাপ করেছি হায় (২বার)
আমার পাপের করলে বিচার
বাঁচার আমার নাই উপায়,
দয়াময় তুমি- মাপ কর আমায়। ২
জেনে না জেনে কত যে আমি
করেছি পাপ
কত বার যে করেছি তওবা কত
যে অনুতাপ। ২বার
দু'দিনে আবার সব ভুলে আমি(২বার)
মোজে গেছি দুনিয়ায়।। ঐ
আমার পাপের নাই সীমা নাই
তুমি মেহেরবান
তুমি রহিম তুমি রহমান তুমি
দয়াবান । ২বার
আমায় তুমি কর গো মাফ(২বার)
এ গুনাহগার এই শুধু চায়। ঐ
(০২)
আল কুরআনের পথ
আল কুরআনের পথ
এই পথ ই আসল পথ
অন্য পথে অন্য
মতে নেই যে রহমত।।
আল কুরআনের
আলোয় যার জীবন আলোকিত
সে চির
বিপ্লবী নয় কখন ভীত
তার বুকেতে
শুধু খোঁদার অথই মহাব্বত।।ঐ
আল কুরআনের
প্রেমে যে বারেক পড়ে যায়
দ্বীন কায়েমের
তরে সে শহীদ হতে চায়
সে জীহাদের
রাহে গড়ে নিজের ভবিষ্যৎ।।ঐ
বহতা নদীর মত
আমার এ জীবন
হে আমার রব
তুমি কর গো গ্রহণ (২বার)
জীবনে গতি দাও
জড়তা কেড়ে নাও ২বার
শুধু যেন থেমে
থাকি এলে গো মরণ।।
কখন পাপের
সাথে যদি সন্ধি হয়
জিহাদের মাঠে
যেতে যদি মনে লাগে ভয়। ২বার
এ হৃদয় যেন
আসে তোমারি স্বরণ (২বার)।।
তোমার ছায়ায়
থেকে তোমাকেই ডেকে ডেকে (২বার)
মরণে যেন হয়
সাগরে মিলন।। ঐ
(০৩)
আমাকে দাও সে ইমান
আমাকে দাও সে
ইমান আল্লাহ মেহেরবান (২বার)
যে ইমান
ফাঁসির মঞ্চে অসংকোচে (২বার) গায়
জীবনের গান।।
আল কুরআনের
আহবানে হেরার পথে এসে
জীবন দেবার
স্বপ্ন ছিল দ্বীন কে ভালবেসে (২বার)
আমাকে দাও সে
আবেগ দাও সে ইমান ২বার
প্রভু হে রহিম
রহমান।।
কোন এক শহীদ
আমার সুনীল আকাশ জুড়ে
হাজার তারার
জ্বালত প্রদীপ স্মিতির ব্যাথা জুড়ে (২বার)
সে দিন যেমন
পেড়িয়ে গেছি সকল বাধা গুলো
সকাল সাঁঝে
থাকত লেগে পায়ে পথের ধুলো (২বার)
সে দিন গুলো
মুখর ছিল মধুর ছিল ২বার
প্রভু হে রহিম
রহমান।।
(০৪)
আসবে আবার অমর তারিক
আসবে আবার অমর
তারিক
আসবে আবার
মুসা খালিদ (২বার)
কাটবেই শঙ্কার
এই কাল রাত (২বার)
জাগরণে জনতার
ভাঙবেই নিঁদ। ঐ
যাতনার এই দিন
থাকবে না –
অবুঝ নারী-শিশু কাঁদবে না (২বার)
সোনালি সু দিন
জানি আসবেই ঠিক।। ঐ
কাশ্মীর আফগান
সবে হুঁশিয়ার –
জাগতে হবে শোধ
নিতে আবার (২বার)
উড়িয়ে দিতেই
হবে মার্কিন ভীত।।ঐ
বঞ্চিত মুসলিম
বীর জনতা –
ওঠো আবার জেগে
নব বারতা (২বার)
সোনালি দিনের
তুমি হও মুজাহিদ।। ঐ
(০৫)
চল তবে জেগে উঠি
চল তবে জেগে
উঠি ভোরের আগেই/
চল তবে নিয়ে
আসি সবুজ উদয়
জনতার কানে
কানে ফুঁকে দেই জাগার আজান।।
ফসলের মাঠে
মাঠে রোদেরা উঠুক হেসে
সবুজের চিত্র
কলা দু'চোখে উঠুক ভেসে
পাখিদের গানে
গানে উঠুক জাগান।। ঐ
মানুষের মুখে
মুখে বেদনার চিহ্ন গুলি
চল তবে মুছে
ফেলি হতাসা দুঃখ ভুলি
জনতার কলরবে
জাগবে পাশান।।
সুদিনের হাসবে
আলো সবার চোখে চোখে
মানুষেরা
বাসবে ভাল সুভাসিত আলোকে
নীলিমার
কারুকাজে রঙে সাজান।। ঐ
(০৬)
ওঠো ওঠো ওঠো
ওঠো ওঠো ওঠো ' জাগো জাগো জাগো
নতুন করে সবাই
কে আজ খোঁদার পথে ডাক
দ্বীন কায়েমের
জন্য সবাই সাহস বুকে রাখ।।
যাচ্ছে যত দিন
চলে ঐ যাচ্ছে সময় তত
বাড়ছে তত
অমানিশা বাড়ছে অবিরত
এখন সময় এসো
সবাই হায়দারি হাঁক হাঁকো।। ঐ
সময় চলে গেলে
যে আর ফিরে আসে না যে
বন্দি খাঁচার সিংহ
টা তো কাজে লাগে না যে
এই তো সময় এসো
সবাই লাগো সারদুল লাগো।। ঐ
(০৮)
রক্তে ভেসে যায়
রক্তে ভেসে যায় কত
নাবুলুশ কত খুন শহীদ হাজার
কতকাল এ জুলুম দেখবে
পৃথিবী কতটা আর কতটা আর।।
কত ফুল ঝোরে গেল
ফিলিস্তিনে
সেই ব্যাথা বাড়ছে
প্রতিদিনে
কেউ কি দেখার নেই কেউকি
শুনার নেই
একি অবিচার একি অবিচার।।ঐ
জালিম শেরন দেখ ভেঙ্গে দেয়
ঘর বাড়ি কেড়ে নায় প্রাণ
অসহায় মানবতা নিমিষে হল
খান খান।
কত ছেলে হল দেখ লাশের সারি
ঘরে ঘরে নেমে এলো ব্যাথার
রাত্রি
সইবে কেমনে বল এ দুখের ভার
, এ দুখের ভার।।
(০৯)
কাকে তুমি করবে আপন
কাকে তুমি করবে আপন করবে
কাকে পর
কে তোমায় ভালবেসে দুঃখ
সুখের পাশে পাশে
থাকে জীবন ভর।।
রহমের ছোঁয়া দিয়ে যে তোমায়
জড়িয়ে রাখে
সারাদেয় নিভির হয়ে নিশিতে
তোমার ডাকে (২বার)
আলো দিয়ে বাতাস দিয়ে পাখির
ঠোঁটে গান শুনিয়ে গড়ে সুখের ঘর।।
এই দুনিয়ায় বন্ধু ভেবে
কাকে যাকে তুমি সঙ্গে নেবে
যাকে এত আপন ভাব সারথ শেষে
ঠেলে দেবে (২বার)
যায় না মোছা ললাট লেখা আসা
একা একা সকল নারী-নর ।।
(১০)
ফুল কেন ফোটে
ফুল কেন ফোটে
পাখি কেন গায়
নদী কেন ছটে
দূর সীমানায়।। ৩বার
পাতা কেন দোলে
মন কেন ভোলে (২বার)
কেন এত রঙ দূর
নীলিমায়।।
কেন এত রঙ? কেন এত ছবি?
কে এঁকেছে কে? কোন সে কবি?(২বার)
তাঁরাদের আলো
কেন লাগে ভাল (২বার)
চাঁদ কেন হাসে
মমতা ছড়ায়।।
(১১)
ও পরাণের পাখিরে
ও পরাণের পাখিরে বল কথায়
তোরে রাখি
খাঁচায় আমার গুণ ধরেছে তোর
ঠায় আর নাহি রে (২বার)
আমার আমার কইরা আমি/ কাটাইলাম হায় দিবস যামী (২বার)
কেউ নাই মোর আপন এথাই একাই
ভেতর বাহিরে ।।
যে বানাই ছে পাখি তোরে/ আপন হাতে যতন করে (২বার)
যার ডাকে তুই যাবি উড়ে আমি তারেই ডাকিরে।। ঐ
(১২)
মনমাঝি খবরদার
মনমাঝি খবরদার
আমার তরি যেন ভেরে না
আমার নৌকা যেন ডুবে না।।
সাড়ে তিন হাত নৌকার খাঁচা
মন মাঝিরে ঘন ঘন জোড়া (২বার)
সে নৌকা খান বাইতে আমার তো
মন মাঝিরে খর হইয়িল কুরা
রে।। ঐ
মাস্তুলে উঠিয়া রে মাঝি
মন মাঝিরে এদিক ওদিক চায় (২বার)
পেছন ফিরা
চাইয়া দেখ রে
মন মাঝিরে...
বেলা ডুই বা
যাইও রে...।। ঐ
(১৩)
টিকটিক টিকটিক
টিকটিক টিকটিক যে ঘড়ি টা
বাজে ঠিকঠিক বাজে
কেউ কি জানে সেই ঘড়িটা
লাগবে কয়দিন কাজে।।
ঝকঝক ফকফক করে যদ্দিন ঘড়ির
চেহারা
তদ্দিন তারে কিনতে চায় যে
খরিদ্দারেরা (২বার)
ঝকঝক টকটক জীবন ঘড়ি করে যত
দিন
দাম থাকে তার সবার কাছে
বন্ধু তত দিন। (২বার)
মনের মাধুরী মিশিয়ে সাজায়
নানান সাজে।। ঐ
হায় হায় হায় হায় আসল ঘড়ির
অর্থ বুঝলাম না
সময় থাকতে সময়ের মূল অর্থ
খুঁজলাম না।(২বার)
খায়লাম দায়লাম ঘুরলাম শুধু
এই দুনিয়ার মাঝে।। ঐ
যায় যায় যায় যায় দিন চলে
যায় কুরআন পড়লাম না
কত নোবেল নাটক পড়লাম হাদিস
ধরলাম না।(২বার)
সত্যিকারের খাঁটি মুমিন মুসলিম হলাম না যে।। ঐ
(১৪)
মিছে এই জীবনের রংধনটা
মিছে এই জীবনের রংধনুটা
মুছে যাবে একদিন জেনে নাও
থাকতে সময় খোঁদার রাহে (২বার)
নিজের জীবনটা সপে দাও।।
এ ধরার মিছে মায়াবন্ধন
ভালবাসা মিছে এই ক্রন্দন
ভেঙ্গে যাবে একদিন এই ঘর
থাকবে না চির দিন এ বাসর (২বার)
জীবনের এই পরিণতি (২বার)
সর্বদা সবখানে মেনে নাও।। ঐ
যে জীবনে এসেছে প্রভাত
সন্ধ্যার সাথে হবে মোলাকাত
এ জীবনে আসবে সমাপ্তি
বন্ধ হবে যত প্রাপ্তি।(২বার)
জীবনের মোহে পড়ে সকল বিবাদ
(২বার)
হিংসা বিবেদ সব ভুলে যাও।। ঐ
কত আর করবে গাড়ি বাড়ি
পরে রবে যত সব গহনা শাড়ী
মুছে যাবে এ সকল অহমিকা
যেতে হবে শুধু একা একা (২বার)
সব ভুলে রুজু হও খোঁদার
পথে (২বার)
মুক্তির পথ যদি পেতে চাও।। ঐ
(১৫)
যাদের হৃদয়ে আছে আল্লাহর ভয়
যাদের হৃদয়ে
আছে আল্লাহর ভয়,
তারা কবু পথ
ভুলে যায় না
আল্লাহর প্রেম
ছাড়া এই দুনিয়ায়,
কারো কাছে কোন
কিছু চায় না।
রাতের আঁধারে
যারা সেজদাতে রয়
দুচোখের
অশ্রুতে নদী যেন বয়
ছলনার হাত
ছানি যতই আসুক,
পিছনে ফিরেও
তাকায় না।। ঐ
দ্বীন কায়েমের
পথে যারা অবিচল,
তারা হল
আল্লাহর প্রিয়জন
বাতিলের কাছে
যারা হার মানে না,
সংগ্রাম করে
যায় আমরণ।
হেরার আলোতে
যার হৃদয় রঙিন
হাতে হাত
জীহাদের দৃপ্ত সঙ্গিন।
সত্যের পথে
যারা নিবেদিত প্রাণ,
শত্রু কে কবু
ভয় পায় না।। ঐ
(১৬)
ও যার আপন খবর আপন আর হয় না
একবার আপ-নারে চিনতে পাড়লে রে
যাবে অচেনারে চেনা (২বার)
ও যার আপন খবর আপন আর হয়
না।। (২বার) ।।
ও সাই নিকট থেকে দূরে দেখা
যেমন কেশের আড়াল পাহাড়
লুকায় দেখ না ( ২বার)
আমি ঘুরে এলাম সারা জনম
রে
তবু মনের ভ্রম তো যায়না।। ঐ
ও সাই অমৃত সাগরের সুধা
সুধা পান করিলে ক্ষুধা
তৃষ্ণা রয় না (২বার)
ফকির লালন মরল
জল পিপাসায় রে
কাছে থাকতে নদী
মেঘনা।। ঐ
(১৭)
বিসমিল্লাহ্
বিসমিল্লাহ্বল বল
বিসমিল্লাহ্
তব নামে কাজ শুরু করি
আল্লাহ
হক না সে কাজ ছোট আর বড়
আল্লাহর নাম নিয়ে কাজ শুরু
কর। ৩বা
কাজে কাম অর্ক দেবেন
আল্লাহ।। ঐ
ঘুম থেকে ওঠে যখন করবে অজু
আল্লাহর নামে মন করবে রজু।৩বার
পড়তে কুরআন বল বিসমিল্লাহ্।। ঐ
তারপর পরা শুরু করবে যখন
আল্লাহর নামে শুরু করবে
তখন (৩বার)
খাওয়া শুরুর আগে বল
বিসমিল্লাহ্।। ঐ
ইস্কুলে যেতে বল
বিসমিল্লাহ্
খেলা শুরু কর বলে
বিসমিল্লাহ্(৩বার)
সারা দিন সব কাজে বিসমিল্লাহ্।। ঐ
(১৮)
কোন একদিন এদেশের আকাশে
কোন
একদিন এদেশের আকাশে কালেমার পতাকা দুলবে
সে দিন সবাই
খোদায়ী বিধান পেয়ে দুঃখ বেদনা ভুলবে।
সে দিন আর রবে
না হাহাকার অন্যায় জুলুম অবিচার (২বার)
থাকবে না
অনাচার দুর্নীতি কদাচার, সকলেই শান্তিতে থাকবে।। ঐ
একাকিনী রমণী
নির্জন পথে যাবে কোন জন কটু কথা কবে না
কোনদিন পথে
ঘাঁটে সম্পতের লোভে খুন আর রাহাজানি রবে না।
সেই দিন আর নয়
বেশি দূরে আর কিছু পথ গেলে মিলবে।। ঐ
অশান্তির
কোপানলে মরিস না ধুকেধুকে আয় তোরা ছুটে আয়
যতদিন দূরে
যাবে ততদিন পিছে রবে শান্তি আসিতে এই দুনিয়ায়
খোঁদার আইন
ছাড়া অন্য কিছুতে আর মানুষের শান্তি না মিলবে।। ঐ
(১৯)
আমি কোরআনের সূর মাঝে
আমি কোরআনের
সূর মাঝে শুনেছি যে নাম
আজানের সূর
মাঝেও শুনেছি ও নাম
ও নাম শুনেছি
আমি আমার হৃদয়
হে রাসুল
নবীজি তোমায়।। ঐ
ও নামে এত
জাদু এত মধুময়
ও নাম নিয়েই
ফুল সুরভী ছড়ায় (২বার)
ও নামের সূর
তুলে শুধু আমি চাই
হে রাসুল
নবীজি তোমায়।। ঐ
ও নাম জপেছি
আমি আমার হৃদয়
হে রাসুল
নবীজি তোমায়।। ঐ
আরশের বুকে
লেখা ও মধুর নাম
তামাম আলম কুল
জানায় ছালাম (২বার)
ব্যাথিত
মানবতা খুঁজে ফেরে হায়
হে রাসুল
নবীজি তোমায় ।।ঐ
(২০)
আমি যদি কোন দিন
আমি যদি কোন দিন পথ ভুলে
যাই
হাতছানি দিয়ে কাছে নিও
মমতার বিন্ধনে আমায় বেধে
সব ভুল ক্ষমা করে দিয়ো।। ২বার।।
জেনে না জেনে কত করি অপরাধ
কখন কর না তুমি বাদ-প্রতিবাদ (২বার)
তোমার দয়ার সীমা নাই নাই (২বার)
সেই দয়া পেতে আজ
কাঁদি আমিও।।
ভুল ছাড়া জীবনে আর কি আছে
ভুল করে ফিরে আসি তোমার
কাছে
তোমার দেওয়া সেই আলোকিত পথ
যেই পথে খুঁজে পাই আসল কিমত
আজ শুধু ফরিয়াদ তোমার কাছে (২বার)
সেই পথে চলবার শক্তি দিয়ো।। ঐ
(২১)
কাণ্ডারি তোমার আলোর মিছিলে
কাণ্ডারি তোমার আলোর
মিছিলে
আমরা অধম আলো পেতে চাই (৩বার)
অধুনা সমাজের প্রতিটি কাজে
তোমাকে চাওয়া পাওয়া নাই(২) ।।
তোমাকে ছেড়ে যারা জীবন
গড়েছে
সেই চলার পথ ভুল করেছে (৩বার)
পাবে না সফলতা সবি যে
ব্যর্থতা (২বার) পরজগত
তার নাই নাই।।
আমরা তোমার পাপি উম্মত
ভুলে যাওয়ার দ্বীনে চাই
সাফায়াত। ৩বার
আপন পর হবে তুমিই চিনে নিবে(২) তুমি ছাড়া নেতা নাই নাই।।
(২২)
পাখি আমার উড়াল দিল
পাখি আমার
উড়াল দিল খাঁচা ভেঙ্গে(২বার)
কয় না কথ মনের
দুখে চোখ মেলে না পাড়ের আশে
ভুবন মাঝে
স্মৃতি কাঁদে একলা চলে যায় রে...।ঐ
থাকতে যৌবন
দ্বীনের পথে চলিনি কখন
পরকালের জন্য
আমি ভাবিনি এখনও (২বার)
এখন আমার বয়স
বেশি আগের মত নইত তেজী
বুক টা বেঙ্গে
যায় রে.।। ঐ
পৃথিবীতে বাড়ি
গাড়ি করলাম সারা জনম
তোমার ধ্যানে
তোমার প্রেমে করলাম হ্যালা ছলও।(২বার)
খোঁদা তুমি
দয়া করে ক্ষমা কর এই আমারে
প্রাণে সহে না
রে... ঐ
(২৩)
একদিন পরপারে ভাসাবিরে নাও
একদিন পরপারে
ভাসাবিরে নাও
যাইবি একা চলে
সবাইকে ফেলে
খুঁজে আর পাবে
না শ্যামল এই গাঁও।।(২)
বন্ধু তোমার
হাতটি ধরে কতবার বলেছি আয়রে ফিরে (২বার)
এলে না ফিরে
দ্বীনেরও তরে আজ তুমি চলেছ গহিন আঁধারে
কেন যে একা
চলে সবাই কে ফেলে (২বার)
স্মৃতি গুলো
রেখে তুমি কেন চলে যাও।। ঐ
হায়রে জীবন
মায়ার এ বাঁধন পর করে চলে যায় কত আপন (২বার)
বাবা মা যে
হায় এঁকেছে স্বপন তোরে নিয়ে গড়বে সুখের এ ভুবন
খোঁদারই কথা
ভুলে ভুল পথে চলে (২বার)
মৃত্যুর সাগরে
যে ভাসালি রে নাও।। ঐ
(২৪)
ও মন তুমি কান্দ কেন?
ও মন তুমি
কান্দ কেন? কেন্দে কি আর হবে?
হিসাব নিকাশ
করে দেখ কি করলে এই ভবে।
ও মন কান্দ
কেন ? ও মন কান্দ কেন? (২বার) ।। (২বার)।।
শিশু কালে
স্বাধীন ছিলে
কিশোর থেকে
যুবক হলে (২বার)
সংসার জ্বালার
কথা তোমার ভেবে কি লাভ হবে?? ঐ
যা করেছ জেনে
শুনে
হিসেব করে দেখ
গুনে (২বার)
যোগ-বিয়োগে মিললে পরে মালিক রাজি হবে।। ঐ
(২৫)
শাহজালালের পুণ্য ভূমি
শাহজালালের পুণ্য ভূমি
শাহ্মাকদুমের বাংলাদেশ
আমাদের অহংকারের গৌরবের
বাংলাদেশ
এখানে শহিদ তিতু বাঁশের
কেল্লা গড়ে
ঈমানের অশ্র দিয়ে খোঁদার
পথে লড়ে।
স্মৃতির পাতায় আজো জাগায়
সেই কাহিনীর হয় না শেষ। ঐ
আজানের সূরে সূরে এখানে
প্রভাত আসে
শপতের লক্ষ তাঁরায় এখানে
সন্ধ্যা নামে
ঈসা খাঁর বিপ্লবী খুন
মোদের ধমনীতে
প্রতিরোধ তাই চলে প্রতি
ক্ষণে ক্ষণে
জান দেব তো মান দেব না মুক্ত স্বাধীন রাখব দেশ।। ঐ
(২৬)
ইসলাম হল চির দিনের
ইসলাম হল চির দিনের শান্তি
সুখের নিশানা
ইসলাম ছাড়া অন্য সবি
জাহান্নামের ঠিকানা।
শান্তির আশায় দেশের মানুষ
দৌড়াইতাছে হইয়া বেহুঁশ
মরীচিকার পিছে করে জীবন
মরণ সাধনা।। ঐ
কেউবা করে গনত্রন্ত কেউ বা
করে সমাজত্রন্ত্র
নারীর ও আঁচল তলে কেউবা
করে আস্থানা। ঐ
ওদের ঐ ধোঁকার পিছে ঘুরিস
না শুধুই মিছে
সময় মত না বুঝিলে দেশের
কিছু রবে না।। ঐ
আঘাত হেনে ঘুরিয়ে দে-না জালিমের জিন্দান খানা
রক্ত চোঁষার দলে আজি
সেঁজেছে মানস কন্যা।। ঐ
ছুটে আয় দেশ বাসীরা শান্তি
পিয়াসী যারা
দ্বীনের পথে জীবন দিলে বৃথা কিছুই যাবে না।। ঐ
(২৭)
গভীর রাত্রি শেষে
গভীর রাত্রি শেষে আলোর প্রভাত আসে
ভোরের পাখিরা গাহে দিবসেরই গান।
আধারেঁর পরে আসে মুগ্ধ সকাল
ঝঞ্ঝা ঝড়ের শেষে দৃঢ় মন বিশ্বাসে
গড়ে ওঠে জনপথ নবচেতনায়।
গভীর রাত্রি শেষে আলোর প্রভাত আসে
ভোরের পাখিরা গাহে দিবসেরই গান।
অমারাত্রি শেষে পূর্ণিমা চাঁদ হাসে
ভোরে ওঠে জোসনায় কানায় কানায়।
ফাগুন ফুলেরা সুখ গন্ধ বিলায়।
গভীর রাত্রি শেষে আলোর প্রভাত আসে
ভোরের পাখিরা গাহে দিবসেরই গান।
আঁধারের পরে আসে মুগ্ধ সকাল
ভোরের পাখিরা গাহে দিবসেরই গান।
আধারেঁর পরে আসে মুগ্ধ সকাল
ঝঞ্ঝা ঝড়ের শেষে দৃঢ় মন বিশ্বাসে
গড়ে ওঠে জনপথ নবচেতনায়।
গভীর রাত্রি শেষে আলোর প্রভাত আসে
ভোরের পাখিরা গাহে দিবসেরই গান।
অমারাত্রি শেষে পূর্ণিমা চাঁদ হাসে
ভোরে ওঠে জোসনায় কানায় কানায়।
ফাগুন ফুলেরা সুখ গন্ধ বিলায়।
গভীর রাত্রি শেষে আলোর প্রভাত আসে
ভোরের পাখিরা গাহে দিবসেরই গান।
আঁধারের পরে আসে মুগ্ধ সকাল
প্রশংসা সবি কেবল তোমারি
প্রশংসা সবি কেবল তোমারি
রাব্বুল আলামিন।
দয়ালু মেহেরবান, করুণা অফুরান।
আর কেউ নয় তুমি মালিক,
শেষ বিচারের দিন।
কেবল তোমারি করি ইবাদাত,
কেবল তোমারি চাহি নিয়ামত।
দাও দিশা দাও,সরল পথের।
রিসাত মোস্তাকিম।
যাদের উপরে করেছ রহমত,
পেয়েছে তোমার অশেষ মোহাব্বত।
তাদের সে পথ,দাও আমাদের।
দাওগো তোমার দ্বীন
যাদের উপরে দিয়েছ গজব,
নাযিল করেছ দিয়েছ আজাব।,
তাদেরি ভাগ্য দিওনা মোদের,
হে অসিম সীমাহীন
রাব্বুল আলামিন।
দয়ালু মেহেরবান, করুণা অফুরান।
আর কেউ নয় তুমি মালিক,
শেষ বিচারের দিন।
কেবল তোমারি করি ইবাদাত,
কেবল তোমারি চাহি নিয়ামত।
দাও দিশা দাও,সরল পথের।
রিসাত মোস্তাকিম।
যাদের উপরে করেছ রহমত,
পেয়েছে তোমার অশেষ মোহাব্বত।
তাদের সে পথ,দাও আমাদের।
দাওগো তোমার দ্বীন
যাদের উপরে দিয়েছ গজব,
নাযিল করেছ দিয়েছ আজাব।,
তাদেরি ভাগ্য দিওনা মোদের,
হে অসিম সীমাহীন
তুমি কত সুন্দর
তুমি কত সুন্দর! কি করে বোঝাই !
কোনো ভাষা পাই না খুজে...
তোমার তুলনা তুমি নিজে ।
বেকারার প্রজাপতি গোলাপের মুখে,
কি করে দোলায় পাখা, বুক ভরা সুখে!
কোন সুখে এত সুখী,
বুঝে আসে না যে
তোমার তুলনা তুমি নিজে ।
সাজানো এ পৃথিবীতে এত মায়া লাগে
এত ভালবাসাবাসি, কেন মনে জাগে?
আবার বিরহ ঝড়ে, আখি ভিজে ভিজে
তোমার তুলনা তুমি নিজে ।
গভীর রজনী ভরা আকাশের তারা
কার প্রেমে জেগে জেগে হয় দিশেহারা?
তোমার প্রেমের ভার আর সহে না যে
তোমার তুলনা তুমি নিজে ।
কোনো ভাষা পাই না খুজে...
তোমার তুলনা তুমি নিজে ।
বেকারার প্রজাপতি গোলাপের মুখে,
কি করে দোলায় পাখা, বুক ভরা সুখে!
কোন সুখে এত সুখী,
বুঝে আসে না যে
তোমার তুলনা তুমি নিজে ।
সাজানো এ পৃথিবীতে এত মায়া লাগে
এত ভালবাসাবাসি, কেন মনে জাগে?
আবার বিরহ ঝড়ে, আখি ভিজে ভিজে
তোমার তুলনা তুমি নিজে ।
গভীর রজনী ভরা আকাশের তারা
কার প্রেমে জেগে জেগে হয় দিশেহারা?
তোমার প্রেমের ভার আর সহে না যে
তোমার তুলনা তুমি নিজে ।
যাদের হৃদয়ে আছে আল্লাহর ভয়
যাদের হৃদয়ে আছে আল্লাহর ভয়
তারা কভু পথ ভুলে যায় না,
আল্লাহর প্রেম ছাড়া এই দুনিয়ায়
কারো কাছে কোনো কিছু চায় না ।
রাতের আধারে যারা সেজদাতে রয়
দু'চোখের অশ্রুতে নদী যেন ব্
ছলনার হাতছানি যতই আসুক
পেছনে ফিরে সে তাকায় না ।
দ্বীন কায়েমের পথে যারা অবিচল
তারা হল আল্লাহর প্রিয়জন,
বাতিলের কাছে যারা হার মানেনা
সংগ্রাম করে যায় আমরণ।
হেরার আলতে যার হৃদয় রঙ্গিন
হাতে আল জিহাদের দৃপ্ত সঙ্গিন,
সত্যের পথে যারা নিবেদিত পরান
শত্রুকে কভু ভয় পায় না ।
তারা কভু পথ ভুলে যায় না,
আল্লাহর প্রেম ছাড়া এই দুনিয়ায়
কারো কাছে কোনো কিছু চায় না ।
রাতের আধারে যারা সেজদাতে রয়
দু'চোখের অশ্রুতে নদী যেন ব্
ছলনার হাতছানি যতই আসুক
পেছনে ফিরে সে তাকায় না ।
দ্বীন কায়েমের পথে যারা অবিচল
তারা হল আল্লাহর প্রিয়জন,
বাতিলের কাছে যারা হার মানেনা
সংগ্রাম করে যায় আমরণ।
হেরার আলতে যার হৃদয় রঙ্গিন
হাতে আল জিহাদের দৃপ্ত সঙ্গিন,
সত্যের পথে যারা নিবেদিত পরান
শত্রুকে কভু ভয় পায় না ।
যেমন তুমি দিলে জমিন
যেমন তুমি দিলে জমিন,
দিয়েছ আসমান
সুখের সমাজ গড়তে দিলে,
তেমনি কোরআন।
তোমার দয়া অফুরান।
তৃষ্ণা নিবারণে দিলে, স্বচ্ছ স্বাদু পানি
জঠর জ্বালা জুড়াতে আর ফল ও ফসল জানি
পথের দিশায় তেমনি দিলে, রাসূলে আকরাম।
তোমার দয়া অফুরান।
তুমি দিলে চোখের আরাম, শান্ত নদীর বাক
গাছ গাছালির শাখায় শাখায় পাখপাখালির ডাক।
বৃষ্টি ঢেলে জীবন দিলে শুকনো মাটির বুকে
আদর সোহাগ দান করেছ, নানা রঙের দুঃখে।
দান করেছ তেমনি তুমি জ্ঞান আরও বিজ্ঞান।
তোমার দয়া অফুরান।
দিয়েছ আসমান
সুখের সমাজ গড়তে দিলে,
তেমনি কোরআন।
তোমার দয়া অফুরান।
তৃষ্ণা নিবারণে দিলে, স্বচ্ছ স্বাদু পানি
জঠর জ্বালা জুড়াতে আর ফল ও ফসল জানি
পথের দিশায় তেমনি দিলে, রাসূলে আকরাম।
তোমার দয়া অফুরান।
তুমি দিলে চোখের আরাম, শান্ত নদীর বাক
গাছ গাছালির শাখায় শাখায় পাখপাখালির ডাক।
বৃষ্টি ঢেলে জীবন দিলে শুকনো মাটির বুকে
আদর সোহাগ দান করেছ, নানা রঙের দুঃখে।
দান করেছ তেমনি তুমি জ্ঞান আরও বিজ্ঞান।
তোমার দয়া অফুরান।
যদি আমার গান শুনতেই মন চায়
যদি আমার গান শুনতেই মন চায়
কোরআনের সুর তুমি শুনে নিও
যদি আমার গান বুঝতেই মন চায়
মজলুমানের ব্যথা বুঝে নিও।
যেখানে মানবতা লাঞ্ছিত হয়
সেখানেই আমার এ গান,
জালিমের বিরুদ্ধে লড়তে শেখ
গানে গানে সেই আহ্বান।
আমার গানের ভাষা বুঝতে চাও
আযানের সূর তুমি শুনে নিও।
যে গানের সুরে সুরে জাগবে মানুষ
জাগবে ঘুমের পাড়া,
কোরআনের পথ পানে ছুটবে সবাই
পড়বে নতুন সাড়া।
সে গানের সুর তুমি শুনতে যদি চাও
শহীদি মিছিলে তুমি শামিল হয়ো।।
কোরআনের সুর তুমি শুনে নিও
যদি আমার গান বুঝতেই মন চায়
মজলুমানের ব্যথা বুঝে নিও।
যেখানে মানবতা লাঞ্ছিত হয়
সেখানেই আমার এ গান,
জালিমের বিরুদ্ধে লড়তে শেখ
গানে গানে সেই আহ্বান।
আমার গানের ভাষা বুঝতে চাও
আযানের সূর তুমি শুনে নিও।
যে গানের সুরে সুরে জাগবে মানুষ
জাগবে ঘুমের পাড়া,
কোরআনের পথ পানে ছুটবে সবাই
পড়বে নতুন সাড়া।
সে গানের সুর তুমি শুনতে যদি চাও
শহীদি মিছিলে তুমি শামিল হয়ো।।
কোন সাহসে চাও নেভাতে
কোন সাহসে চাও নেভাতে অগ্নিগিরি বলো,
চোখ রাঙ্গিয়ে যায় কি রোখা জোয়ার টলোমলো!
বৈশাখী ঝড় পাগল পারা বাধন হারা
ভ্রূক্ষেপহীন আগল ভাঙ্গা রুদ্র রাঙ্গা ।
চলার ধাঁধায় বাঁধায় বাঁধায়
তারপরে সে ঝঞ্ঝা হলো ।
মৃত্যুকে যে কঠিন হৃদয় করল বিজয়
অমর হবার হাতছানি পায়, হাতছানি দেয় !
তারে আবার ভয় দেখাবার
সুযোগ কোথায় তুমি বলো ।
চোখ রাঙ্গিয়ে যায় কি রোখা জোয়ার টলোমলো!
বৈশাখী ঝড় পাগল পারা বাধন হারা
ভ্রূক্ষেপহীন আগল ভাঙ্গা রুদ্র রাঙ্গা ।
চলার ধাঁধায় বাঁধায় বাঁধায়
তারপরে সে ঝঞ্ঝা হলো ।
মৃত্যুকে যে কঠিন হৃদয় করল বিজয়
অমর হবার হাতছানি পায়, হাতছানি দেয় !
তারে আবার ভয় দেখাবার
সুযোগ কোথায় তুমি বলো ।
কতদিন দেহিনা মায়ের মুখ
কতদিন দেহিনা মায়ের
মুখ
হুনিনা সেই কোকিল নামের কালা পাহির গান
হায়রে পরান, হায়রে পরান।।
হায়রে আমার গাঁয়ের বাড়ি
সারি সারি গরুর গাড়ি
মরা নদীর চর।
দীঘির জলে হাসের খেলা
ঘরের চালে দুপুর বেলা
রঙ্গিলা কইতর।।
উঠানে চরাইনা সোনার ধান
হায়রে পরান, হায়রে পরান ।
কতদিন ধরিনা ডোবায় মাছ
করিনা সেই মরা নদীর মিঠা পানি পান
হায়রে পরান, হায়রে পরান ।
হায়রে আমার রখাল হিয়া
কাজলা গরুর গোসল দিয়া
মাঠে নিয়া যায়।
বিহাল বেলা বাঁশের বনে
ঝিকিমিকি রইদের সনে
মন মিলাইতে চায়।।
ভুলিতে পারেনা মাটির টান
হায়রে পরান, হায়রে পরান।
কতদিন রাহিনা চানের খোজ
দেহিনা সেই তারার চোখে মিছা অভিমান
হায়রে পরান, হায়রে পরান।
হায়রে পরান, হায়রে পরান।
হায়রে পরান, হায়রে পরান।
হায়রে পরান, হায়রে পরান।।
হুনিনা সেই কোকিল নামের কালা পাহির গান
হায়রে পরান, হায়রে পরান।।
হায়রে আমার গাঁয়ের বাড়ি
সারি সারি গরুর গাড়ি
মরা নদীর চর।
দীঘির জলে হাসের খেলা
ঘরের চালে দুপুর বেলা
রঙ্গিলা কইতর।।
উঠানে চরাইনা সোনার ধান
হায়রে পরান, হায়রে পরান ।
কতদিন ধরিনা ডোবায় মাছ
করিনা সেই মরা নদীর মিঠা পানি পান
হায়রে পরান, হায়রে পরান ।
হায়রে আমার রখাল হিয়া
কাজলা গরুর গোসল দিয়া
মাঠে নিয়া যায়।
বিহাল বেলা বাঁশের বনে
ঝিকিমিকি রইদের সনে
মন মিলাইতে চায়।।
ভুলিতে পারেনা মাটির টান
হায়রে পরান, হায়রে পরান।
কতদিন রাহিনা চানের খোজ
দেহিনা সেই তারার চোখে মিছা অভিমান
হায়রে পরান, হায়রে পরান।
হায়রে পরান, হায়রে পরান।
হায়রে পরান, হায়রে পরান।
হায়রে পরান, হায়রে পরান।।
আম্মা বলেন ঘর ছেড়ে তুই
আম্মা বলেন ঘর ছেড়ে তুই যাসনে ছেলে আর
আমি বলি খোদার পথেই হোক এ জীবন পার।
নিজের জন্যে করলিনা তুই কিছু
আল্লাহ্ জানেন ঘুরিস কাদের পিছু!
কিযে করিস কথায় থাকিস বুঝিনে কারবার,
আমি বলি খোদার পথেই হোক এ জীবন পার।
যে পথ ধরে চলতে বলেন আল্লাহ্ কাদের গনী
আপনি কি মা নিষেধ করেন বলুন না আজ শুনি!?
আল কোরানের আহ্বানেও মা ঘর ছেড়ে কি বাহির হবনা?!
চোখ মুছে মা চুপ করে যান ফুরায় কথা তাঁর
একটু পরে কেঁদে বলেন হে খোদা নাও ভার।
আমি বলি খোদার পথেই হোক এ জীবন পার।
নিজের জন্যে করলিনা তুই কিছু
আল্লাহ্ জানেন ঘুরিস কাদের পিছু!
কিযে করিস কথায় থাকিস বুঝিনে কারবার,
আমি বলি খোদার পথেই হোক এ জীবন পার।
যে পথ ধরে চলতে বলেন আল্লাহ্ কাদের গনী
আপনি কি মা নিষেধ করেন বলুন না আজ শুনি!?
আল কোরানের আহ্বানেও মা ঘর ছেড়ে কি বাহির হবনা?!
চোখ মুছে মা চুপ করে যান ফুরায় কথা তাঁর
একটু পরে কেঁদে বলেন হে খোদা নাও ভার।
রাসুল আমার ভালবাসা
রাসুল আমার ভালবাসা
রাসুল আমার আলো আশা
রাসুল আমার প্রেম বিরহের মুল আলোচনা
রাসুল আমার কাজে কর্মে অনুপ্রেরণা।।
যখন দারুন দুঃখ নামে আমার জীবন জুড়ে,
বিপদ-আপদ মসীবতে মরি পুড়ে-পুড়ে..
তখন তোমার, শৈশব-কৈশর জুড়ায় যন্ত্রণা।
রাসুল আমার কাজে কর্মে অনুপ্রেরণা।।
রাসুল আমার ভালবাসা ..
রাসুল আমার আলো আশা ..
রাসুল আমার প্রেম বিরহের মুল আলোচনা
রাসুল আমার কাজে কর্মে অনুপ্রেরণা।।
আশাহত জীবন যখন দূর্বিষহ লাগে,
ব্যর্থ এবং পরাজিত স্মৃতি গুলো জাগে,
তখন তোমার বদর-ওহুদ যুগায় সান্তনা...
রাসূল আমার কাজে-কর্মে অনুপ্রেরণা।।
রাসুল আমার ভালবাসা ..
রাসুল আমার আলো আশা ..
রাসুল আমার প্রেম বিরহের মুল আলোচনা
রাসুল আমার কাজে কর্মে অনুপ্রেরণা।।
রাসুল আমার প্রেম বিরহের মুল আলোচনা
রাসুল আমার কাজে কর্মে অনুপ্রেরণা।।
যখন দারুন দুঃখ নামে আমার জীবন জুড়ে,
বিপদ-আপদ মসীবতে মরি পুড়ে-পুড়ে..
তখন তোমার, শৈশব-কৈশর জুড়ায় যন্ত্রণা।
রাসুল আমার কাজে কর্মে অনুপ্রেরণা।।
রাসুল আমার ভালবাসা ..
রাসুল আমার আলো আশা ..
রাসুল আমার প্রেম বিরহের মুল আলোচনা
রাসুল আমার কাজে কর্মে অনুপ্রেরণা।।
আশাহত জীবন যখন দূর্বিষহ লাগে,
ব্যর্থ এবং পরাজিত স্মৃতি গুলো জাগে,
তখন তোমার বদর-ওহুদ যুগায় সান্তনা...
রাসূল আমার কাজে-কর্মে অনুপ্রেরণা।।
রাসুল আমার ভালবাসা ..
রাসুল আমার আলো আশা ..
রাসুল আমার প্রেম বিরহের মুল আলোচনা
রাসুল আমার কাজে কর্মে অনুপ্রেরণা।।
আমি কোর'আনের কর্মী
আমি কোর'আনের কর্মী আছি ঢাকা
কেন্দ্রীয় কারাগারে
আমি কারাগার থেকে গানে গানে কথা বলছি সবার তরে
আমি ভাল আছি বেশ ভাল নেই দুঃখ বেদনা কোন
শুধু দোয়া চাই সবে দোয়া কর যারা তোমরা আমাকে চেন
আমি সত্য পথের পথিক বন্ধু শধু এই দোষ বলে
আজ বহুদিন মাস কারাগারে আছি বাতিলের রোষানলে
তবু দুঃখ করিনা আল্লাহ সহায় নেই নেই কোন ভয়
আমি বিশ্বাস করি মিথ্যাচারের হবে হবে পরাজয়
আমি মেঘনায় থাকি দিন খাতা এক আছি আছি বেশ ভাল
শুধু বহুদিন ধরে দেখেনা দুচোখ বাহিরের কোন আলো
আমি রাজপথ ছেড়ে আছি বহুদূরে সাথীদের নেই খোজ
তাই ব্যাথার স্মৃতির আশায় আশায় কেটে যায় দিন রোজ
বুঝি দেখেনি দুচোখ বহুদিন ধরে দুঃখিনি মায়ের মুখ
আর বাবার স্নেহের কথা মনে করে কেদে কেদে উঠে বুক
আমি মাঝে মাঝে দেখি গ্রীলের ওপাশে দাঁড়িয়ে কাদছে মা
তার কাদা কাদা মুখ দেখে যায় শুধু কিছু বলতে যে পারিনা
আমি পরক্ষনে নিজেকে চিনি ভূলে যায় সব কথা
আর মাকে বলি মা ভাল থেকো এই বলে করি শেষ কথা
আমি মমতার সব হাতছানি ভূলে তাহাদের কথা ভাবি
যারা দ্বীনের তরে নির্যাতনে আর নীপীড়ন সয় জানি
যারা দ্বীনের আলোয় আলোকিত চাই দেখতে এই জমীন
আর পাজরের রাংগা খুন ঢেলে দিয়ে পরিশোধ করে ঋন
আমি তাহাদের চেয়ে অনেক তুচ্ছ অনেক স্বার্থপর
তাই তাহাদের মত পারিনিক হতে পড়ে আছি কারাগার
আমি পারিনিক হতে মালেকের মত সেই সৌভাগ্যবান
যিনি দ্বীনের তরে নিজের জীবন করে গেছে কোরবান
আমি কারাগার থেকে গানে গানে কথা বলছি সবার তরে
আমি ভাল আছি বেশ ভাল নেই দুঃখ বেদনা কোন
শুধু দোয়া চাই সবে দোয়া কর যারা তোমরা আমাকে চেন
আমি সত্য পথের পথিক বন্ধু শধু এই দোষ বলে
আজ বহুদিন মাস কারাগারে আছি বাতিলের রোষানলে
তবু দুঃখ করিনা আল্লাহ সহায় নেই নেই কোন ভয়
আমি বিশ্বাস করি মিথ্যাচারের হবে হবে পরাজয়
আমি মেঘনায় থাকি দিন খাতা এক আছি আছি বেশ ভাল
শুধু বহুদিন ধরে দেখেনা দুচোখ বাহিরের কোন আলো
আমি রাজপথ ছেড়ে আছি বহুদূরে সাথীদের নেই খোজ
তাই ব্যাথার স্মৃতির আশায় আশায় কেটে যায় দিন রোজ
বুঝি দেখেনি দুচোখ বহুদিন ধরে দুঃখিনি মায়ের মুখ
আর বাবার স্নেহের কথা মনে করে কেদে কেদে উঠে বুক
আমি মাঝে মাঝে দেখি গ্রীলের ওপাশে দাঁড়িয়ে কাদছে মা
তার কাদা কাদা মুখ দেখে যায় শুধু কিছু বলতে যে পারিনা
আমি পরক্ষনে নিজেকে চিনি ভূলে যায় সব কথা
আর মাকে বলি মা ভাল থেকো এই বলে করি শেষ কথা
আমি মমতার সব হাতছানি ভূলে তাহাদের কথা ভাবি
যারা দ্বীনের তরে নির্যাতনে আর নীপীড়ন সয় জানি
যারা দ্বীনের আলোয় আলোকিত চাই দেখতে এই জমীন
আর পাজরের রাংগা খুন ঢেলে দিয়ে পরিশোধ করে ঋন
আমি তাহাদের চেয়ে অনেক তুচ্ছ অনেক স্বার্থপর
তাই তাহাদের মত পারিনিক হতে পড়ে আছি কারাগার
আমি পারিনিক হতে মালেকের মত সেই সৌভাগ্যবান
যিনি দ্বীনের তরে নিজের জীবন করে গেছে কোরবান
তুমি যদি কভু দেখা দাও হে অনন্য
তুমি যদি কভু দেখা দাও হে অনন্য
তবে হবেই হবে জীবন আমার ওগো ধন্য
কাটাতে পারি আমি লক্ষ কোটি বছর
দুঃখের ঝর্ণা ধারা এ নয়নে অঝর
দাও যদি দেখা সামান্য
তবে হবেই হবে জীবন আমার ওগো ধন্য
তুমি যদি কভু দেখা হে অনন্য
তবে হবেই হবে জীবন আমার ওগো ধন্য
অনন্ত কাল আমি থাকতে পারি বসে
বল যদি দেখা দিবে স্বপ্নে কভু এসে
হোক না সে মরু অরন্য
তবে হবেই হবে জীবন আমার ওগো ধন্য
তুমি যদি কভু দেখা দাও হে অনন্য..
তবে হবেই হবে জীবন আমার ওগো ধন্য ।।
তবে হবেই হবে জীবন আমার ওগো ধন্য
কাটাতে পারি আমি লক্ষ কোটি বছর
দুঃখের ঝর্ণা ধারা এ নয়নে অঝর
দাও যদি দেখা সামান্য
তবে হবেই হবে জীবন আমার ওগো ধন্য
তুমি যদি কভু দেখা হে অনন্য
তবে হবেই হবে জীবন আমার ওগো ধন্য
অনন্ত কাল আমি থাকতে পারি বসে
বল যদি দেখা দিবে স্বপ্নে কভু এসে
হোক না সে মরু অরন্য
তবে হবেই হবে জীবন আমার ওগো ধন্য
তুমি যদি কভু দেখা দাও হে অনন্য..
তবে হবেই হবে জীবন আমার ওগো ধন্য ।।
দাও খোদা দাও
দাও খোদা দাও আমায় আবার
উমর দারাজ দিল
দাও আলীর মত বীর সেনানী
জাগাতে এই নিখিল
হামজাকে দাও ঘরে ঘরে
জীবন দিতে অকাতরে
আমার কা’বা ভাংতে এলে পাঠাও আবাবিল।
দাও খোদা দাও আমায় আবার
উমর দারাজ দিল
সাচ্চা ঈমান দিয়ে পাঠাও শত সাহাবা
তাদের দেখে বিশ্ব আবার বলুক মারহাবা।
আবার পাঠাও আবু বকর
ফেতনা ফ্যাসাদ আসুক সমর
অনড় অটল পাহাড়সম দাও সেই মনের মিল।
দাও খোদা দাও আমায় আবার
উমর দারাজ দিল
উমর দারাজ দিল
দাও আলীর মত বীর সেনানী
জাগাতে এই নিখিল
হামজাকে দাও ঘরে ঘরে
জীবন দিতে অকাতরে
আমার কা’বা ভাংতে এলে পাঠাও আবাবিল।
দাও খোদা দাও আমায় আবার
উমর দারাজ দিল
সাচ্চা ঈমান দিয়ে পাঠাও শত সাহাবা
তাদের দেখে বিশ্ব আবার বলুক মারহাবা।
আবার পাঠাও আবু বকর
ফেতনা ফ্যাসাদ আসুক সমর
অনড় অটল পাহাড়সম দাও সেই মনের মিল।
দাও খোদা দাও আমায় আবার
উমর দারাজ দিল
আমি চোখ বুজে দেখি আমারি লাশ
আমি চোখ বুজে দেখি আমারি লাশ
কাফন হয়েছে সারা
সেই লাশ থেকে ভাসে আতরের ঘ্রাণ
কাদিঁছে আপন যারা
সবাই দাড়ানো জানাযা নামাজে
কিছু পরে সব ফিরে যাবে কাজে
কেমনে একাকি কাটাবো কবরে
আমি যে হলেম সাথীহারা
আমি চোখ বুজে দেখি আমারই লাশ
কাফন হয়েছে সারা
আমিতো মনের ভুলেও কখনো
করিনি নামাজ রোজা
এখন একাকী সইতে হবে
সকল পাপের বোঝা
মাথার উপরে সূর্য আসিন
পায়ের নিচেই তামার জমিন
ঐ দোযখের আগুন জ্বলিছে
আসিছে ফেরেশতারা
আমি চোখ বুজে দেখি আমারই লাশ
কাফন হয়েছে সারা
সেই লাশ থেকে ভাসে আতরের ঘ্রাণ
কাদিঁছে আপন যারা
কাফন হয়েছে সারা
সেই লাশ থেকে ভাসে আতরের ঘ্রাণ
কাদিঁছে আপন যারা
সবাই দাড়ানো জানাযা নামাজে
কিছু পরে সব ফিরে যাবে কাজে
কেমনে একাকি কাটাবো কবরে
আমি যে হলেম সাথীহারা
আমি চোখ বুজে দেখি আমারই লাশ
কাফন হয়েছে সারা
আমিতো মনের ভুলেও কখনো
করিনি নামাজ রোজা
এখন একাকী সইতে হবে
সকল পাপের বোঝা
মাথার উপরে সূর্য আসিন
পায়ের নিচেই তামার জমিন
ঐ দোযখের আগুন জ্বলিছে
আসিছে ফেরেশতারা
আমি চোখ বুজে দেখি আমারই লাশ
কাফন হয়েছে সারা
সেই লাশ থেকে ভাসে আতরের ঘ্রাণ
কাদিঁছে আপন যারা
আমি কোরানের সুর মাঝে
আমি কোরানের সুর মাঝে শুনেছি যে নাম
আজানের সুর মাঝেও শুনেছি সে নাম।
ও নাম শুনেছি আমি, আমার হৃদয়
হে রাসুল, নবীজি তোমায়
হে রাসুল, নবীজি তোমায়।
ও নামে এত জাদু, এত মধুময়
ও নাম নিয়েই ফুল সুরভী ছড়ায়,
ও নামের সুর তুলে শুধু আমি চাই
হে রাসুল, নবীজি তোমায়
হে রাসুল, নবীজি তোমায়।
আরশের বুকে লেখা ও মধুর নাম
তামাম মানবকুল জানায় সালাম,
ব্যাথিত মানবতা খুজেঁ ফেরে হায়
হে রাসুল, নবীজি তোমায়
হে রাসুল, নবীজি তোমায়।
আমি কোরানের সুর মাঝে শুনেছি যে নাম
আজানের সুর মাঝেও শুনেছি সে নাম।
ও নাম শুনেছি আমি, আমার হৃদয়
হে রাসুল, নবীজি তোমায়
হে রাসুল, নবীজি তোমায়।
আজানের সুর মাঝেও শুনেছি সে নাম।
ও নাম শুনেছি আমি, আমার হৃদয়
হে রাসুল, নবীজি তোমায়
হে রাসুল, নবীজি তোমায়।
ও নামে এত জাদু, এত মধুময়
ও নাম নিয়েই ফুল সুরভী ছড়ায়,
ও নামের সুর তুলে শুধু আমি চাই
হে রাসুল, নবীজি তোমায়
হে রাসুল, নবীজি তোমায়।
আরশের বুকে লেখা ও মধুর নাম
তামাম মানবকুল জানায় সালাম,
ব্যাথিত মানবতা খুজেঁ ফেরে হায়
হে রাসুল, নবীজি তোমায়
হে রাসুল, নবীজি তোমায়।
আমি কোরানের সুর মাঝে শুনেছি যে নাম
আজানের সুর মাঝেও শুনেছি সে নাম।
ও নাম শুনেছি আমি, আমার হৃদয়
হে রাসুল, নবীজি তোমায়
হে রাসুল, নবীজি তোমায়।
নিঝুম রাতে দূর আকাশে
নিঝুম রাতে দূর আকাশের দিকে তাকিয়ে
ছোট্ট ছেলে মাকে বলে স্রষ্টা আমার কে?
মা বলল ধৈর্য ধর, যখন তুমি হবে বড়
জানতে পারবে তোমার আমার স্রষ্টা সে যে কে।
সেই ছেলেটির মন যে তবু ভরেনা
মায়ের কোন মানাই মনে ধরেনা।
আম খেয়ে সে ভাবতে থাকে
মিষ্টি ঢেলে দিয়েছে কে?
কার নামে বাসন্তি কোকিল কুহু ডাকে?
দিঘীর পাড়ে বসে ছেলে ভাবছে
শান্ত জলের কাছে প্রশ্ন রাখছে।
এমন সময় মামা এসে
বলল ভাগ্নে ভাবছ কি সে।
প্রশ্ন কর জবাব পাবে আশ্বাস রেখে।
মামার কাছে ভাগ্নে সবই বলল
মামাও তার জবাব তুলে ধরল।
সব সৃষ্টির স্রষ্টা যিনি
আল্লাহ তালা মহান তিনি।
দুজন মিলে প্রভু প্রেমের
প্রীতি আঁকে।।
ছোট্ট ছেলে মাকে বলে স্রষ্টা আমার কে?
মা বলল ধৈর্য ধর, যখন তুমি হবে বড়
জানতে পারবে তোমার আমার স্রষ্টা সে যে কে।
সেই ছেলেটির মন যে তবু ভরেনা
মায়ের কোন মানাই মনে ধরেনা।
আম খেয়ে সে ভাবতে থাকে
মিষ্টি ঢেলে দিয়েছে কে?
কার নামে বাসন্তি কোকিল কুহু ডাকে?
দিঘীর পাড়ে বসে ছেলে ভাবছে
শান্ত জলের কাছে প্রশ্ন রাখছে।
এমন সময় মামা এসে
বলল ভাগ্নে ভাবছ কি সে।
প্রশ্ন কর জবাব পাবে আশ্বাস রেখে।
মামার কাছে ভাগ্নে সবই বলল
মামাও তার জবাব তুলে ধরল।
সব সৃষ্টির স্রষ্টা যিনি
আল্লাহ তালা মহান তিনি।
দুজন মিলে প্রভু প্রেমের
প্রীতি আঁকে।।
কথায় কাজে মিল দাও আমার
কবিঃ মতিউর রহমান মল্লিক
কথায় কাজে মিল দাও আমার রাব্বুল আলামিন
আল জিহাদ ফি সাবিলিল্ললায়
রাখো বিরামহীন।।
মুনাফেকি যা আছে এই জীবন থেকে মোর
দূর করতে দাও দৃঢ় ঈমান তপ্ত আঁখি লোর
চরিত্র দাও বলিষ্ঠতার আমলে ছালেহীন।।
আমার জীবন আমার মরন আমার সুকৃতি
আমার নামাজ এবং আমার সকল প্রস্তুতি
কবুল করে নাও হে প্রভু
গাফুরুর রাহিম।।
পথ পাবার পর আবার যারা ভ্রান্ত হলো হায়
তাদের মত হে দয়াময় করোনা আমায়
চাইনা জীবন বিড়ম্বিত
সান্ত্বনা বিহীন।।
আল জিহাদ ফি সাবিলিল্ললায়
রাখো বিরামহীন।।
আল জিহাদ ফি সাবিলিল্ললায়
রাখো বিরামহীন।।
মুনাফেকি যা আছে এই জীবন থেকে মোর
দূর করতে দাও দৃঢ় ঈমান তপ্ত আঁখি লোর
চরিত্র দাও বলিষ্ঠতার আমলে ছালেহীন।।
আমার জীবন আমার মরন আমার সুকৃতি
আমার নামাজ এবং আমার সকল প্রস্তুতি
কবুল করে নাও হে প্রভু
গাফুরুর রাহিম।।
পথ পাবার পর আবার যারা ভ্রান্ত হলো হায়
তাদের মত হে দয়াময় করোনা আমায়
চাইনা জীবন বিড়ম্বিত
সান্ত্বনা বিহীন।।
আল জিহাদ ফি সাবিলিল্ললায়
রাখো বিরামহীন।।
(৪৩)
বহুদিন ধরে হয় না লেখা গান
কথাঃ আবু তাহের বেলাল
সুরঃ মশিউর রহমান
সুরঃ মশিউর রহমান
বহুদিন ধরে হয় না লেখা গান
কণ্ঠ ছেড়ে যে হয় না সাধা সুর
কবিতার খাতা ধূসর মলিন আজ
হৃদয় তটিনী বেদনাবিধূর।
নদী আজ ছন্দহীন পাখিরাও নির্বাক
থেমে গেছে আজ জীবনের হাঁকডাক
ভোরের সূর্য ঐ আঁধারে ঢাকা
ঘুম নেই আঁখিতে গাঁয়ের বধুর।
ফুলেরাও গন্ধহীন ঝরে যায় নিশ্চুপ
ঝর্ণাকে মনে হয় মরনেরই কুপ
সবুজ শ্যামলে বর্ণহীন কষ্ট
বাঁশরীর তাল-লয় লাগে না মধুর।
বাংলাদেশের মাটিতে জন্ম নিয়ে
গীতিকার ও সুরকারঃ আমিরুল মু'মিনিন মানিক
বাংলাদেশের মাটিতে জন্ম নিয়ে
ধন্য হলাম চির ধন্য,
আমি জীবন দিতে পারি তাইতো
এই দেশের মাটির জন্য ।
তিতুমীর শরিয়ত উল্লাহর
রক্তে ভেজানো এই দেশ
লাখো কোটি মুমিনের দৃপ্ত চেতনায়
মিশে আছে আমাদের এই দেশ
এই দেশটাকে তাই হতে দেবো না
বর্গীর হাতে কোন পণ্য ।
বাংলাদেশের মাটিতে জন্ম নিয়ে
ধন্য হলাম চির ধন্য,
আমি জীবন দিতে পারি তাইতো
এই দেশের মাটির জন্য ।
শাহ মাখদুম শাহ জালালের
দ্বীন কায়েমের এই দেশ
কবি ফররূখের কবিতা গানে
মিশে আছে আমার এই দেশ ।
এই দেশটাকে তাই হতে দেবো না
বর্গীর হাতে কোন পণ্য।
ধন্য হলাম চির ধন্য,
আমি জীবন দিতে পারি তাইতো
এই দেশের মাটির জন্য ।
তিতুমীর শরিয়ত উল্লাহর
রক্তে ভেজানো এই দেশ
লাখো কোটি মুমিনের দৃপ্ত চেতনায়
মিশে আছে আমাদের এই দেশ
এই দেশটাকে তাই হতে দেবো না
বর্গীর হাতে কোন পণ্য ।
বাংলাদেশের মাটিতে জন্ম নিয়ে
ধন্য হলাম চির ধন্য,
আমি জীবন দিতে পারি তাইতো
এই দেশের মাটির জন্য ।
শাহ মাখদুম শাহ জালালের
দ্বীন কায়েমের এই দেশ
কবি ফররূখের কবিতা গানে
মিশে আছে আমার এই দেশ ।
এই দেশটাকে তাই হতে দেবো না
বর্গীর হাতে কোন পণ্য।
(৪৫)
রাত কেটেছে স্বপ্নে বিভোর
-মতিউর রহমান মল্লিক-
রাত কেটেছে স্বপ্নে বিভোর
দিন কেটেছে ভাবতে
কতটা সময় লাগবে তোমার
দ্বীনের পথে নামতে?
দ্বীনের পথে নামতে?
সে কোন বন্ধু বল বেশী বিশ্বস্ত
কার কাছে মন খুলে দেওয়া যায়
কার কাছে সব কথা বলা যায়
হওয়া যায় বেশী আশ্বস্ত
তার নাম আহমদ বড় বিশ্বস্ত।
যে জন কখনো ব্যাথা দিতে জানেনা
যে জন কেবলই মুছে দেয় বেদনা
হৃদয়ের হাহাকার আপন করে নিতে আর
কার বুক এত প্রশ্বস্ত
তার নাম আহমদ বড় বিশ্বস্ত।
মহানবী বলে তারে কেউ বা ডাকে
আমি ডাকি প্রিয়তম
সে আমার ধ্যান ভালাবাসা প্রেম
মধুময় মনোহর স্বপ্ন সমর
যে জন করুণার অনুপম উপমা
যার মত মরমী/দরদী কোথায় আর মিলেনা
জীবনের আঙ্গিনায় আবাদ করে দিতে আর
কার বুক এত প্রশ্বস্ত
তার নাম আহমদ বড় বিশ্বস্ত।
(৪৬)
কার কাছে মন খুলে দেওয়া যায়
কার কাছে সব কথা বলা যায়
হওয়া যায় বেশী আশ্বস্ত
তার নাম আহমদ বড় বিশ্বস্ত।
যে জন কখনো ব্যাথা দিতে জানেনা
যে জন কেবলই মুছে দেয় বেদনা
হৃদয়ের হাহাকার আপন করে নিতে আর
কার বুক এত প্রশ্বস্ত
তার নাম আহমদ বড় বিশ্বস্ত।
মহানবী বলে তারে কেউ বা ডাকে
আমি ডাকি প্রিয়তম
সে আমার ধ্যান ভালাবাসা প্রেম
মধুময় মনোহর স্বপ্ন সমর
যে জন করুণার অনুপম উপমা
যার মত মরমী/দরদী কোথায় আর মিলেনা
জীবনের আঙ্গিনায় আবাদ করে দিতে আর
কার বুক এত প্রশ্বস্ত
তার নাম আহমদ বড় বিশ্বস্ত।
(৪৬)
নাম মুহাম্মদ বোল রে মন
নাম মুহাম্মদ বোল
রে মন, নাম আহেম্মদ বোল
যে নাম নিয়ে চাঁদ সিতারা আসমানে খায় দোল।।
যে নাম নিয়ে চাঁদ সিতারা আসমানে খায় দোল।।
পাতায় ফুলে যে
নাম আঁকা
ত্রিভুবনে যে নাম মাখা।
যে নাম নিয়ে হাসীন ঊষার রাঙ্গে রে কপোল।।
ত্রিভুবনে যে নাম মাখা।
যে নাম নিয়ে হাসীন ঊষার রাঙ্গে রে কপোল।।
যে নাম গেয়ে
ধায়রে নদী
যে নাম সদা গায় জলধি।
যে নাম বহে নিরবধি,
যে নাম বহে নিরবধি পবন হিল্লোল।।
যে নাম সদা গায় জলধি।
যে নাম বহে নিরবধি,
যে নাম বহে নিরবধি পবন হিল্লোল।।
যে নাম রাজে মরু সাহারায়
যে নাম বাজে শ্রাবন- ধারায়
যে নাম চাহে কাবার মসজিদ,
যে নাম চাহে কাবার মসজিদ মা আমিনার কোল।।
(৪৭)
যে নাম বাজে শ্রাবন- ধারায়
যে নাম চাহে কাবার মসজিদ,
যে নাম চাহে কাবার মসজিদ মা আমিনার কোল।।
(৪৭)
মাওলা তোমারও লাগিয়া কাঁদে আমার প্রান
কথা ও সুরঃ ওবায়দুল্লাহ তারেক
তোমারো লাগিয়া কাঁদে আমার প্রাণ ।।
আছো কত দূরে.....
ও...মাওলা, দেখা দাওনা মোরে ।। ঐ
* সকালে সূর্য হাসে
আঁধারো যায় কেটে যায়,
বিরহে এই বুক ভাসে
যদি তোমার দেখা পাই ।।
মাওলা
তোমারো প্রেম দাও
আপন করে নাও ।।
এই অন্তর গুমরে মরে.... ।
ও...মাওলা, দেখা দাওনা মোরে ।। ঐ
* খাচারও পাখি উড়ে গেলে
শূন্য খাচা পরে রয়,
তোমারই কাছে যাবে ফিরে
গিয়ে পাখি সব কয় ।।
এই
মাটিরও পিন্জিরা,
পচিয়া-গলিয়া ।।
যাবে সে চিন্তায় মরে.... ।
ও...মাওলা, দেখা দাওনা মোরে ।। ঐ
গানঃ কণ্ঠ দিয়েছে- মাহবুব আহমেদ আনান
(৪৮)
হাজারো লোকের ভীড়ে
হাজারো লোকের ভীড়ে এই মন ধীরে ধীরে,
যায় না ছুটে যেন গ্লানিময় পাপের নীড়ে। (২বার)
দাও সে শক্তি, দাও সে ক্ষমতা,
হৃদয়ে ভরে দাও তোমার মমতা।
হাজারো লোকের ভীড়ে এই মন ধীরে ধীরে,
যায় না ছুটে যেন গ্লানিময় পাপের নীড়ে।
তোমার করুণা সে তো জানি অফুরান,
সেই করুণার ছোঁয়ায় ভরে দাও প্রাণ। (২বার)
মন কাননে দাও তোমারি প্রেম,
দূর করে দাও আমার যত জড়তা।
হাজারো লোকের ভীড়ে এই মন ধীরে ধীরে,
যায় না ছুটে যেন গ্লানিময় পাপের নীড়ে।
লালসার মোহে যেন হারিয়ে না যায়,
দ্বীন কায়েমের পথে রাখিও সদায়। (২বার)
ওমরের মত দাও দৃঢ় মনোবল,
মালেকের মত দাও, দাও সততা।
হাজারো লোকের ভীড়ে এই মন ধীরে ধীরে,
যায় না ছুটে যেন গ্লানিময় পাপের নীড়ে।
দাও সে শক্তি, দাও সে ক্ষমতা,
হৃদয়ে ভরে দাও তোমার মমতা। (২বার)
যায় না ছুটে যেন গ্লানিময় পাপের নীড়ে। (২বার)
দাও সে শক্তি, দাও সে ক্ষমতা,
হৃদয়ে ভরে দাও তোমার মমতা।
হাজারো লোকের ভীড়ে এই মন ধীরে ধীরে,
যায় না ছুটে যেন গ্লানিময় পাপের নীড়ে।
তোমার করুণা সে তো জানি অফুরান,
সেই করুণার ছোঁয়ায় ভরে দাও প্রাণ। (২বার)
মন কাননে দাও তোমারি প্রেম,
দূর করে দাও আমার যত জড়তা।
হাজারো লোকের ভীড়ে এই মন ধীরে ধীরে,
যায় না ছুটে যেন গ্লানিময় পাপের নীড়ে।
লালসার মোহে যেন হারিয়ে না যায়,
দ্বীন কায়েমের পথে রাখিও সদায়। (২বার)
ওমরের মত দাও দৃঢ় মনোবল,
মালেকের মত দাও, দাও সততা।
হাজারো লোকের ভীড়ে এই মন ধীরে ধীরে,
যায় না ছুটে যেন গ্লানিময় পাপের নীড়ে।
দাও সে শক্তি, দাও সে ক্ষমতা,
হৃদয়ে ভরে দাও তোমার মমতা। (২বার)
গানঃ কণ্ঠ দিয়েছে- গোলাম মোস্তফা টুটুল
৪৯
পৃথিবীর হাজারো কাজের ভীড়ে
পৃথিবীর হাজারো কাজের ভীড়ে একামতে দ্বীনের একাজ যেন আমার কাছে সবচেয়ে প্রিয় হয় ::.
পৃথিবীর হাজারো কাজের ভীড়ে একামতে দ্বীনের একাজ যেন
আমার কাছে সবচেয়ে প্রিয় হয়।
আর কোন ভাসনা নেইতো আমার কবুল কর তুমি হে দয়াময়। (এই লাইন ২বার)
যেখানে যখন আমি থাকিনা কেন,
তোমারি অপার করুনা পায় গো যেন। (এই লাইন ২বার)
জীবনের ভয় ভীতি, অকারণ লাভ-ক্ষতি। (এই লাইন ২বার)
সবকিছু যেন মানে পরাজয়।
আর কোন ভাসনা নেইতো আমার কবুল কর তুমি হে দয়াময়। (এই লাইন ২বার)
আলেয়ার হাতচানি স্বজনের পিচু ডাক,
মমতার বাহুডোর আধারের যতভার।
একে একে যেন দোলে যেতে পারি। (এই লাইন ২বার)
লাজ সংকা যত, যত দ্বিধা ভয়।
আর কোন ভাসনা নেইতো আমার কবুল কর তুমি হে দয়াময়। (এই লাইন ২বার)
পৃথিবীর হাজারো কাজের ভীড়ে একামতে দ্বীনের একাজ যেন
আমার কাছে সবচেয়ে প্রিয় হয়।
আর কোন ভাসনা নেইতো আমার কবুল কর তুমি হে দয়াময়। (এই লাইন ২বার)
৫০
কোরআনের আলোকিত বুজ দাও
কোরআনের আলোকিত বুজ দাও,
হাদীসের যথাযথ জ্ঞান দাও। (২বার)
হে মহিম, হে রহিম, হে দয়াময়,
হে অসীম, হে করীম, করুনাময়।
কোরআনের আলোকিত বুজ দাও।
আযাযিল যতবার পিচু নেয় আমারে,
আলে আজ যতবার ডেকে যায় আধারে। (২বার)
ততবার আমি যেন সত্যের জ্যোতিতে, (২বার)
মিলে মিশে প্রভু হই আলোময়।
হে মহিম, হে রহিম, হে দয়াময়,
হে অসীম, হে করীম, করুনাময়।
কোরআনের আলোকিত বুজ দাও,
হাদীসের যথাযথ জ্ঞান দাও। (২বার)
জীবনের সাথীরা আজ হোক প্রেরণা,
মুছে যাক যত সব বিরহ বেদনা। (২বার)
আলোকের সংগ্রামে কোরআনের পথ ধরে,
আলোকের সংগ্রামে শহীদের পথ ধরে,
যেন আজ ভূলে যায় সব দ্বিধা ভয়।
হে মহিম, হে রহিম, হে দয়াময়,
হে অসীম, হে করীম, করুনাময়।
কোরআনের আলোকিত বুজ দাও।
ধুয়ে দাও, মুচে দাও গুনাহের কালিমা,
হৃদয়ে ঢেলে দাও অপরুপ চাদিমা,
ধুয়ে দাও, মুচে দাও গুনাহের কালিমা,
হৃদয়ে ঢেলে দাও তোমারি (২বার)
যেন মোরে ঢেকে নেয় দূর মোহনায়।
হে মহিম, হে রহিম, হে দয়াময়,
হে অসীম, হে করীম, করুনাময়।
কোরআনের আলোকিত বুজ দাও,
হাদীসের যথাযথ জ্ঞান দাও। (৪বার)
কোরআনের আলোকিত বুজ দাও। (২বার)
৫১
আমি পাপী অধম দয়াল
দয়াময়...ও..ও..ও..ও..ও..ও.ময়
মাফি মাংগি তোমার দরবারে
মাফি মাংগি তোমার দরবারে
আমি পাপী অধম দয়াল তোমার দুনিয়ায়
তোমার কাছে যাবার মতো নেক জীবনে নাই
আমি পাপী অধম দয়াল তোমার দুনিয়ায়
তোমার কাছে যাবার মতো নেক জীবনে নাই
দয়াময়...ও..ও..ও..ও..ও..ও.ময়
মাফি মাংগি তোমার দরবারে
মাফি মাংগি তোমার দরবারে
জীবন গেলো ভোগ বিলাসে
আনন্দ আর আটালাতে
তোমার কাছে যাবার মতো
সঞ্চয় কিছু নাই
জীবন গেলো ভোগ বিলাসে
আনন্দ আর আটালাতে
তোমার কাছে যাবার মতো
সঞ্চয় কিছু নাই
দয়াময়….... ও..ও..ও..ও..ও..হায়
মাফি মাংগি তোমার দরবারে
মাফি মাংগি তোমার দরবারে
ক্ষমা কর দয়াল ও ময়
ক্ষমা কর এই পাপের দায়
তুমি ছাড়া ক্ষমা করে
আর তো কেহো নাই
ক্ষমা কর দয়াল ও ময়
ক্ষমা কর এই পাপের দায়
তুমি ছাড়া ক্ষমা করে
আর তো কেহো নাই
দয়াময়....আ..আ..আ..আ..আ..আয়
মাফি মাংগি তোমার দরবারে
মাফি মাংগি তোমার দরবারে
গানঃ কণ্ঠ দিয়েছে- সাকিন আহমেদ
৫২
জাযাকাল্লাহখয়রান
উত্তরমুছুনধন্যবাদ
উত্তরমুছুনমাসাআলা অসাধরণ,
উত্তরমুছুনপ্রিয় বড় ভাইয়ের জন্য দোয়া রইল
১১ নং গজলটার অডিও দরকার।
উত্তরমুছুন